আলোর পথে
তিমির দেখে পালিয়ে যাবে কোথায় ?
তিমির বিহনে কি আলো উদিত হয় ধরায়?
দীপ্তির প্রণেতা যদি দীপ্তি না জ্বালায়-
দীপ্তির দেখা কিভাবে পাবে ধরায়?
আসুক যতই আঁধার-
আলোর পরশে উন্মুক্ত হবে সকল দ্বার ।
কেন ভয় কর দেখে আঁধার?
এই আঁধারের অভিশাপ হতে যদি মুক্তি চাও-
দীপ্তির প্রণেতার পানে ছুটে যাও।
লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়ে যতই কর মূল্যবান সময় অতিক্রম,
আলোর স্পর্শ পেতে কখনোই হবে না সক্ষম।
নত করো শির,উঁচু করে বাড়িয়ে দাও দুহাত
ক্ষমা চাও বিধাতার পানে,
প্রাণভরে হৃদয় উজার করে কর মোনাজাত।
উদিত হবে অর্ক পূর্ব দিগন্তে,
আঁধার অদৃশ্য হবে অজানা প্রান্তে।
তোমার অশ্রুসিক্ত নয়ন দেখিবে-
আলোর ঝলমল মাখা এ ধরণীর উল্লাস।
সময় নষ্ট না করে এসো সুপথে-
খোদা ভীতি পোষণ কর এ মনে
যথা সময়ে নত করো শির তাহার কুদরতি চরণে।
সকল ভুল-ভ্রান্তির ক্ষমা চাও-
দুহাত উঁচু করে এই আঁধারে, আলোর ভিক্ষা চাও।
লেখকঃ জুবায়েদ মোস্তফা
লোকপ্রশাসন বিভাগ
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।
Leave a Reply