গত ১৪ সেপ্টেম্বর পাবনার ঈশ্বরদীতে উপজেলা আওয়ামীলীগ কার্যালয়ের ভেতরে-বাইরে মেয়র মিন্টু ও ইসাহাক আলী মালিথা গ্রুপের দফায় দফায় সংঘর্ষের জেরে সেদিন রণক্ষেত্রে পরিণত হয় গোটা এলাকা।
সংঘর্ষে মেয়র আবুল কালাম আজাদ মিন্টু,পৌর আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ইসাহাক মালিথা, সাবেক জেলা ছাত্রলীগ নেতা সজীব মালিথা,কৃষক লীগ নেতা আবু বকর মালিথা,যুবলীগ নেতা শফিকুল,আলমগীর, কালামসহ উভয়পক্ষের অন্তত ২০ জন আহত হয়।
এদিকে গুরুতর আহত অবস্থায় উপজেলা পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান, সাবেক যুবলীগ সভাপতি ও উপজেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ন-সাধারণ সম্পাদক আব্দুস সালাম খানের পুত্র রনি খানকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়া হয়।রনির চাচা মজিবর রহমান খান ঈশ্বরদী থানায় এই নিয়ে মামলা দায়ের করেছেন।
এজাহারে সংঘর্ষের কারনে স্থগিত হওয়া উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি রাকিবুল হাসান রনি ও স্থগিত হওয়া পৌর যুবলীগের সভাপতি আলাউদ্দিন বিপ্লব, সাবেক ছাত্রনেতা সজীব মালিথা সহ ১৩ জনকে নামীয় ও অজ্ঞাত ৫০ জন সহ ৬৩ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে।
এদিকে উক্ত মামলায় ঈশ্বরদী পৌর ৭নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সভাপতি গোলবার প্রামানিকের পুত্র ও মামলার ১০ নং আসামী মোঃ সানিকে গ্রেফতার করেছে ঈশ্বরদী থানা পুলিশ।
ঈশ্বরদীর আইনশৃঙ্খলা রক্ষার্থে কঠোর ভূমিকা নেয়ার কথা জানিয়েছেন ওসি শেখ নাসির উদ্দিন।
Leave a Reply