গোপালগঞ্জ পৌরসভা নির্বাচনে মেয়র পদে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী নারিকেল গাছ প্রতীকের শেখ রকিব হোসেন। তিনি ৩০টি কেন্দ্রে ৩৪০৪৬টি ভোট পেয়ে জয় লাভ করেছেন। নির্বাচনে ৭৫০টি ভোট পেয়ে দ্বিতীয়তম স্থান অবস্থান করছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রার্থী হাত পাখা প্রতীকের মো. দিদারুল ইসলাম।
বুধবার (১৫ জুন) রাতে রিটার্নিং অফিসার মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান এ ঘোষণা দেন।
শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠিত হওয়া এ নির্বাচনে মেয়র পদপ্রার্থী এসএম নজরুল ইসলাম (হেলমেট) ৩৭৮টি, কাজী লিয়াকত আলী (মোবাইল ফোন) ২৭৪ টি, জি এম সাহাবুদ্দিন উদ্দিন আজম (ক্যারামবোর্ড) ৪৩৩টি, দিলীপ কুমার সাহা দিপু (কম্পিউটার) ৮৩টি, মৃনাল কান্তি রায় চৌধুরী (জগ) ৮১টি, মোহাম্মদ মুশফিকুর রহমান লিটন (ইস্ত্রি) ২৫১টি, মো. আবুল ফাত্তাহ (রেল ইঞ্জিন) ৭৮টি, মো. রেজাউল হক শিকদার রাজু (চামচ) ৩৫১টি ভোট পান।
রিটার্নিং অফিসার মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান জানান, পৌরসভার মোট ৩০টি কেন্দ্রে মোট ভোটের সংখা ছিলো ৫৫৬৭২, মোট বৈধ ভোটের সংখ্যা ৩৬৭২৫। এর মধ্যে ভোট বাতিল হয় ৯০টি। মোট অনুপস্থিত ভোটের সংখ্যা ১৮৯৪৭টি। প্রদত্ত ভোটের হার ছিলো ৬৬ শতাংশ।
এছাড়া এ নির্বাচনে কাউন্সিলর পদে নির্বাচিতরা হলেন—জোবায়ের ইসলাম ঝন্টু (১ নম্বর ওয়ার্ড), আলিমুজ্জামান বিটু (২ নম্বর ওয়ার্ড ), রাশেদ মোহাম্মদ (৩ নম্বর ওয়ার্ড ), মোল্লা রনি হোসেন (৪ নম্বর ওয়ার্ড), খাইরুল ইসলাম (৫ নম্বর ওয়ার্ড ), আব্দুল জলিল খান (৬ নম্বর ওয়ার্ড ), শফিকুর রহমান শুক্তি (৭ নম্বর ওয়ার্ড), এবাদুল হক পলাশ (৮ নম্বর ওয়ার্ড), নাজমুল হাসান নাজিম (৯ নম্বর ওয়ার্ড), শেখ রাশেদ আহমেদ রিকো (১০ নম্বর ওয়ার্ড), কাজী রিয়াাজুল ইসলাম প্রিন্স (১১ নম্বর ওয়ার্ড), মো. আল-আমিন ইসলাম (১২ নম্বর ওয়ার্ড), মো. আল আমিন সিকদার কুটু (১৩ নম্বর ওয়ার্ড), শরিফুল ইসলাম সিকদার (১৪ নম্বর ওয়ার্ড) ও নিয়ামুল হাসান আমিন (১৫ নম্বর ওয়ার্ড) এবং সংরক্ষিত মহিলা আসনের কাউন্সিলর নির্বাচিত হন, নাজমিন খানম, আমেনা বেগম, মাহফুজা আক্তার লিপি, আছিয়া বেগম ও খাদিজা পারভীন।
Leave a Reply