যবিপ্রবির বায়োমেডিকেল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে পিএইচডি ফেলোতে অধ্যয়নরত রয়েছেন ডা. মোহা. ওবায়দুল হক ও ডা. এহসানুর রহমান।
ডা. মোহা. ওবায়দুল হক, অধ্যাপক ফিজিওথেরাপি ও উপাধ্যক্ষ, বাংলাদেশ হেলথ প্রফেশন্স ইনস্টিটিউট, সি আর পি। তিনি বর্তমানে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়োমেডিকেল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের একজন পি এইচ ডি ফেলো। তিনি ড. হাসান এম. আল ইমরান, চেয়ারম্যান, বায়োমডিকেল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ, যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, এর অধীনে গবেষণাটি পরিচালনা করেন। অদ্য ২০ তারিখ, মঙ্গলবার, তিনি তাঁর পিএইচডির গবেষণার অংশ হিসাবে দ্বিতীয় ধাপের সেমিনার উপস্থাপন করেন। গবেষণার বিষয়বস্তু ছিল: “Efficacy of Electrical Stimulation on Upper Limb Neurological and Functional Recovery in Patients With Spinal Chord Injury.” এটির উদ্দেশ্য ছিল পক্ষাঘাতগ্রস্থ রোগীদের হাতের স্নায়বিক এবং কার্য ক্ষমতার উপর বৈদ্যুতিক উদ্দীপনার প্রভাব মূল্যায়ন করা। এই গবেষণায় দেখা যায় যে, ট্রেডিশনাল ফিজিওথেরাপি চিকিৎসার সাথে ইলেকট্রিক্যাল স্টিমুলেশন ট্রিটমেন্ট প্রয়োগ করলে রোগীর হাতের সার্বিক অর্থাৎ মটর, সেনসরি, মাংসপেশির শক্তি ও কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। এর পাশাপাশি খিঁচুনী কমাতে সাহায্য করে। সুতরাং, শুধুমাত্র ট্রেডিশনাল ফিজিওথেরাপি চিকিৎসার চেয়ে ইলেকট্রিক্যাল স্টিমুলেশন ট্রিটমেন্ট ও ট্রেডিশনাল ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা একত্রে অধিকতর কার্যকরী।
একই সাথে ডা. এহসানুর রহমান, সহকারী অধ্যাপক, ফিজিওথেরাপি এন্ড রিহ্যাবিলিটেশন বিভাগ তিনিও বায়োমেডিকেল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের একজন পি এইচ ডি ফেলো, যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, স্ট্রোকের ওপর তাঁর গবেষণার প্রথম ধাপের ফলাফল সেমিনারে উপস্থাপন করেন। গবেষণার বিষয়বস্তু ছিল- “Epidemiology of Stroke: Findings from a Conunanity- Based Survey of Urban and Rural Area of Savar Upazilla in Bangladesh”. তিনিও ড. হাসান এম. আল ইমরান এর অধীনে গবেষণাটি পরিচালনা করছেন।
Leave a Reply