দেশের অতিপ্রাচীন মেডিকেল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজে,যা ঐতিহাসিকভাবে মিটফোর্ড হাসপাতাল নামেই পরিচিত!
অতিসম্প্রতি মেডিকেল কলেজের পুরুষ ছাত্রাবাস,যা নলগোলা হোস্টেল নামে পরিচিত যেন মৃত্যু কুপে রুপ নিয়েছে!
হোস্টেলটি ৬০/৭০ র দশকে প্রতিষ্ঠিত হলেও এর অবস্থা এখন বেহাল বলা চলে!চারতলা ভবনের অধিকাংশ বসবাসের অনুপযোগী!
গতকাল ৭ সেপ্টেম্বর, উক্ত মেডিকেল কলেজের ৪০৮ নম্বর রুমে ৪/৫ কেজি ওজনের অংশ খসে পড়ে উক্ত রুমের বাসিন্দা কৃতি শিক্ষার্থী শ্রাবন খানের মাথার ঠিক সন্নিকটে!
সম্মুখ মৃত্যুর হাত থেকে বেঁচে ফেরা শিক্ষার্থী এখনো প্রচন্ড মানষিক আঘাত পেয়েছেন বলে জানা যায়!
এদিকে ছাদ খসে পড়ার ঘটনা এখানে পুরোনো নয়!
জনৈক শিক্ষার্থী জানান এটা প্রতিবছর হয়ে থাকে,পুর্বতন ২০১৩-১৪ ব্যাচের ছাত্ররা থাকা কালীন এমন অহরহ ঘটত!
গত বছরও ৪০২ নাম্বার রুমের সামনে ৭/৮ কেজি ওজনের ছাদের পলেস্তারা খসে পড়ে!
আমরা শাকের আহমেদ এবং দেবাশীষ ভৌমিকের সাথে কথা বলে সত্যতা যাচাই করেছি!
তখন এটা নিয়ে সংবাদ ও করে “বাংলাদেশ সারাবেলা ”
শিক্ষার্থীরা জানান,প্রতিবছর সংস্কারের কাজ নেওয়া হয়,যা অনেকক্ষেত্রে নামমাত্র বলা চলে!
ছাদ সামান্য পলেস্তারা খসিয়ে, নতুন অংশ লাগিয়ে মোটা করে রং করে ঢেকে দেওয়া হয়!
যার ফলে বাইরে থেকে বোঝার উপায়ও থাকে না!
অনিশ্চিত মৃত্যু হাতে নিয়ে বসবাস করছে ৫০০ জনের অধিক ভবিষ্যত চিকিৎসক!
তারা কলেজ প্রশাসনের সুদৃস্টি কামনা করে বলে জানায়!
Leave a Reply