রবিবার, ২৭ জুলাই ২০২৫, ১০:৩৩ পূর্বাহ্ন
নোটিশ ::
বাংলাদেশ সারাবেলা ডটকমে আপনাদের স্বাগতম। সারাদেশের জেলা,উপজেলা ও বিশ্ববিদ্যালয়ে  প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে, আগ্রহীরা যোগাযোগ করুন - ০১৭৯৭-২৮১৪২৮ নাম্বারে
সংবাদ শিরোনাম ::
নোবিপ্রবিতে শিক্ষক নিয়োগ বিতর্কে নেপথ্যে যা জানা গেল হামলার শিকার নোবিপ্রবি শিক্ষার্থী, ক্লাস-পরীক্ষা বর্জনের ঘোষণা মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার প্রতিবাদে নোবিপ্রবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মিছিল বাকেরগঞ্জে বিএনপির সদস্য নবায়ন সভায় হামলা, জিয়াউর রহমান ও খালেদা জিয়ার ছবি ভাঙচুর ছাত্র-জনতার উপর হামলার আসামি হারুন প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছে, আতঙ্কে এলাকাবাসী জুলাই বিপ্লবের শহীদদের স্মরণে যবিপ্রবির ফিজিওথেরাপি বিভাগে দোয়া মাহফিল রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিবেশ দিবস ২০২৫ উপলক্ষে “কুইজ ও আলোচনা সভা” অনুষ্ঠিত  নারী শিক্ষার্থীর থেকে চাঁদা দাবি; কথিত সাংবাদিককে শিক্ষার্থীদের গণধোলাই নোবিপ্রবিতে একাডেমিক এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১০১ শিক্ষক-শিক্ষার্থী যবিপ্রবিতে প্রথমবারের মতো অনুষ্ঠিত জাতীয় ফিজিওথেরাপি কনফারেন্স সফলভাবে সম্পন্ন   নোবিপ্রবির শিক্ষার্থীদের বাসে সন্ত্রাসী হামলা নোবিপ্রবিতে সিজিপিএ ভিত্তিতে ছাত্র পরিষদে মনোনয়ন : শিক্ষার্থীদের তীব্র ক্ষোভ নোবিপ্রবিতে জাতীয় হাই স্কুল প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতার আঞ্চলিক পর্ব ১৮ জুন বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে বরখাস্ত নোবিপ্রবি শিক্ষক : ছাত্রীরও শাস্তির দাবি শিক্ষার্থীদের  নোবিপ্রবিতে রবীন্দ্র-নজরুল জন্মজয়ন্তী উদযাপন নিয়ম না মানলেও প্রমোশন: নোবিপ্রবির প্রভাষক বিতর্কে প্রশাসন নোবিপ্রবির ১৩ শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট লোকদের তথ্য চেয়ে দুদকের চিঠি নোবিপ্রবিতে স্বপ্ন দেখিয়ে অচলাবস্থা, নীরব দর্শক বিএমবি চেয়ারম্যান নোবিপ্রবি উপ-উপাচার্য! পেশাজীবি লীগ নামে নোবিপ্রবিতে আওয়ামী লীগের গোপন তৎপরতা দাবি না মানলে রংপুর অচল করে দেয়ার হুমকি পাবলিক ইউনিভার্সিটি স্টুডেন্টস অ্যাসোসিয়েশন অব ঝিনাইগাতী’র নেতৃত্বে হুরায়রা ও শাহীন চকরিয়ার হারবাংয়ে বনের হরিণ শিকার করে জবাই ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি হত্যাযজ্ঞ অবিলম্বে বন্ধ করতে হবে: নোবিপ্রবি উপাচার্য পুসাজের আয়োজনে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের নবীন বরণ ও পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত চকরিয়ায় পুলিশের উপর হামলাসহ একাধিক ডাকাতি; গ্রেপ্তার ৩

একের পর এক কৃষ্ণাঙ্গ হত্যায় আমেরিকা জুড়ে বিক্ষোভ,সমালোচনার মুখে ট্রাম্প প্রশাসন

নুসরাত জাহান, বিশ্বখবর ডেস্ক
  • আপডেট টাইম : রবিবার, ৭ জুন, ২০২০
  • ৭৮৩ ০০০ বার

একের পর এক কৃষ্ণাঙ্গ হত্যায় এখন প্রতিবাদের ঝড় বইছে আমেরিকা জুড়ে,সমালোচনার মুখে পরেছে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ও তার নিয়ন্ত্রণাধীন প্রশাসন।বিশ্বের ক্ষমতাধর রাষ্ট্র হিসেবে পরিচিত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাজপথে কৃষ্ণাঙ্গ হত্যা কোন নতুন বিষয় নয়।তবে এবারের হত্যাকাণ্ডটি মার্কিন শাসন ব্যবস্থাকে নাড়িয়ে দিয়েছে।মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে কৃষ্ণাঙ্গদের বিরুদ্ধে বর্ণ বৈষম্য এবং সহিংসতা দেশটির জন্মলগ্ন থেকেই চলে আসছে। এই পুরো সময়টাতে কৃষ্ণাঙ্গরা তাদের অধিকার আদায়ের জন্য বিভিন্ন সময় প্রতিবাদে রাজপথে নেমেছে।তবে কোন ক্ষেত্রেই ফলাফল লাভজনক হয় নি। বরং বারবার পুলিশি নির্যাতনসহ বিচিত্র বৈষম্যের শিকার হয়েছে তারা।

২০১৪ সালে এরিক গার্নার নামের এক কৃষ্ণাঙ্গকে হত্যা করা হয়েছিল।কিন্ত এখন পর্যন্ত সেই হত্যার বিচার সম্ভব হয়নি। এমন অসংখ্য হত্যাকাণ্ডের ফাইলে ধুলা জমেছে।
গত ২৫ মে আমেরিকার মিনিসোটা অঙ্গরাজ্যের মিনিয়াপোলিস শহরে ড্রেক শোয়িন নামে এক পুলিশ কর্মকর্তা জর্জ ফ্লয়েড নামে এক কৃষ্ণাঙ্গের ঘাড়ে ৮ মিনিট ৪৬ সেকেন্ড হাটু চেপে রেখে নির্মম ভাবে হত্যা করে।

এদিকে এই হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে ফেটে পড়েছে গোটা আমেরিকা। কৃষ্ণাঙ্গদের পাশাপাশি প্রতিবাদে যোগ দিয়েছে অসংখ্য শ্বেতাঙ্গ। ২৯ মে ড্রেক শোয়িন নামে সেই পুলিশকে নামমাত্র গ্রেফতার করা হলেও মাত্র ৫০০ ডলার মুচলেকায় তার জামিন মঞ্জুর হয়েছে।এরপর থেকেই মার্কিন জনতা নানা ধরনের মিছিল ও বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করে আসছে।

তবে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বেশ কড়া ভাবেই এই বিক্ষোভ পরিস্থিতি সামাল দিতে চেয়ে প্রায় ৪০ টি অঙ্গরাজ্যে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেন ও জনগণের চলাচলে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেন। এমনকি বিক্ষোভকারীদের সাথে পুলিশের সংঘর্ষের সময়ে হওয়া ক্ষয়ক্ষতির জন্য বিক্ষোভকারীদের দ্বায়ী করে,তাদের কঠোর ভাবে দমনের পরিকল্পনা করে আমেরিকার বিভিন্ন অঙ্গরাজ্যের মেয়র ও গভর্নরদের নির্দেশ দিয়েছেন।ন্যাশনাল গার্ডকেও বিক্ষোভ কঠিনভাবে দমনের জন্য বলেছেন ট্রাম্প। বিক্ষোভকারীদেরকে সম্পদ বিনষ্টকারী বলে আখ্যা দিয়ে দীর্ঘ মেয়াদে আটকে রাখার নির্দেশ জারি করেছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।

আজকের আধুনিক বিশ্বে বর্ণবাদের মত কুৎসিত বৈষম্য কাম্য নয় বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।তারা আরো মনে করছেন,একটি দেশের প্রেসিডেন্টের উচিত বিভিন্ন মত ও পথের মাঝে ঐক্য প্রতিষ্ঠার দিকে লক্ষ্য দেওয়া।ট্রাম্পের এই বর্ণবাদী চিন্তার ফলে আজ গোটা আমেরিকা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।বিশ্বদরবারে মার্কিন শাসন ব্যবস্থা নিয়ে উঠছে নানা প্রশ্ন।অনাগত দিনে ট্রাম্প প্রশাসন কিভাবে সমালোচনাকে কাটিয়ে উঠে পরিস্থিতি আয়ত্তে আনবেন তা নিয়ে রয়েছে নানা সংশয়।

নিউজটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..