টাঙ্গাইলের কালিহাতীতে বিয়ের দাবিতে প্রেমিকের বাড়িতে অনশন করা সেই অনার্স পড়ুয়া ছাত্রীর অবশেষে বিবাহ সম্পন্ন হয়েছে।
গত বুধবার (৪ আগস্ট) রাতে উপজেলা বাংড়া ইউনিয়ন পরিষদে দুই পক্ষের সালিশি বৈঠক হয়। পরবর্তীতে সালিশি বৈঠকে ৬ লাখ টাকা দেনমোহরে বিয়ে হয়েছে বলে বাংড়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান হাসমত আলী বাংলাদেশ সারাবেলাকে নিশ্চিত করেছেন।
জানা যায়, সখীপুর উপজেলার কচুয়া গ্রামের অনার্স পড়ুয়া সুমি আক্তারের সঙ্গে কালিহাতী উপজেলা ধুনাইল গ্রামের আশরাফুল ইসলামের ছেলে রবিনের সাথে ৬ লাখ টাকা দেনমোহরে বিবাহ হয়।
অনশনকারী ছাত্রী জানান, ধুনাইল গ্রামের আশরাফুল ইসলামের ছেলে রবিনের সঙ্গে তার পাঁচ বছর ধরে প্রেমের সম্পর্ক চলে আসছে। প্রেমের একপর্যায়ে তারা মাঝে মধ্যে দেখা-সাক্ষাৎ করত। বেশ কয়েকবার ওই ছাত্রীর বাড়িতেও যাওয়া আসা করত। বিয়ের আশ্বাস দিয়ে প্রেমিক রবিন ওই শিক্ষার্থীর সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক গড়ে তোলে।
সোমবার সকালে কলেজছাত্রী বিয়ের দাবিতে প্রেমিকের বাড়িতে অনশন শুরু করেন। বিষয়টি মুহূর্তেই এলাকায় ছড়িয়ে পড়ে। পরে বাড়ি ছেড়ে পালিয়ে যায় প্রেমিক রবিন।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ সারাবেলা নিউজ পোর্টালে টাঙ্গাইর জেলা প্রতিনিধি মামুন শিকদার মাহিনের একটি প্রতিবেদন ” কালিহাতীতে বিয়ের দাবিতে কলেজ ছাত্রীর অনশন” শিরোনামে প্রকাশ হয়েছিল।
Leave a Reply