১.চলতি ফ্যাশনের দিকে নজর রাখুন:
বিয়ে মানেই জমকালো অনুষ্ঠান অনেক আয়োজন অনেক আনন্দ। আর তার সাথেতো সাজসজ্জা আছেই যা না করলেই নয়। বিয়ে বাড়িতে কিভাবে যাবেন কি পড়বেন কেমন করে সাজবেন সব কিছু নিয়েই থাকে উত্তেজনা। কিন্তু অনেকেই বুঝে উঠতে পারেনা কি কি করলে তাকে অনেক বেশি ডিসেন্ট ও সুন্দর দেখাবে। কিছু টিপস জেনে নিন যা পালন করলে আপনাকেও অনেক সুন্দর ও আকর্ষনীয় দেখাবে।
২.বিয়েতে ঝুমকা, নাকের রিং, চুড়ি, ফুল এসব কিছুই সাজের জন্য মাননসই:
১। বিয়ের মত অনুষ্ঠানে সবসময় ট্র্যাডিশনাল সাজই সবাইকে মানায়। কিশোরী থেকে বয়স্কা নারী- সবাইকেই ভালো লাগে এই সাজে। তাই আপনি ট্র্যাডিশনাল সাজটাই বেছে নিতে পারেন।
২। কী পরবেন ভাবছেন? আপনি জামদানি, কাতান, বেনারশি , সিল্ক, অথবা জর্জেট শাড়ি পরতে পারেন। যাই পড়ুন না কেন সুন্দর ভাবে পরলে আপনাকে অবশ্যই ভালো লাগবে। আর কিশোরী মেয়েরা সালোয়ার কামিজ পরতে পারে। তা হতে পারে জর্জেট অথবা খাদি কাপড়ের উপর গর্জিয়াস কাজ।
৩। শাড়ি, কামিজ এর পর হচ্ছে গহনা, যা আরও বেশী বাড়িয়ে তোলে আপনার সৌন্দর্য। তবে জামা কাপড়ের সাথে মানানসই গহনা পরা ভালো। স্পনার গহনা যে কোন ধরনের শাড়ির সাথেই পরা যায়। তাছাড়া এখন বাজারে বিভিন্ন ধরনের গহনা আছে যেমন কুন্দনের কাজ করা ইমিটেশন, গোল্ড প্লেটেড গহনা, মুক্তা, আর ডায়মন্ড তো আছেই। এই ধরনের গহনা গুলোও আপনি পরতে পারেন, খুব ভালো দেখাবে।
৪। শেষে চুল। এই চুল নিয়ে সবারই কম বেশি ঝামেলা হয়। কীভাবে বাঁধবেন অনেকেই ঠিক বোঝেন না। সহজ উপায় আপনি পার্লার যেতে পারেন চুলটাকে ঠিক ভাবে বাঁধতে। অথবা বাসাতেই আপনি চুলটাকে আয়রন করতে পারেন। খোঁপা করতে পারেন বা ছেড়েও দিতে পারেন।
৫। সবার শেষে ফুল। বিয়েতে চুলে ফুল না হলে কি একটা কম হয়ে গেলো এমন একটা চিন্তা থেকেই যায়। খুতখুত করতেই থাকে মনের ভিতরে। বিয়ের সাজে ফুলের ব্যবহার চীর প্রাচীনকালের। বিশেষ করে গায়ে হলুদের অনুষ্ঠানে তো ফুল ছাড়া সম্ভবই না। বিয়ের যাবতীয় অনুষ্ঠানে ফুল দিয়ে একটু ভিন্ন ভাবে সাজা যায়। যতই গয়না দিয়ে সাজুন না কেন, সাথে টুকটুকে কোন লাল ফুল দিয়ে সাজলে পুরা অনুষ্ঠানে সবার চেয়ে একটু আলাদা দেখাবে।
Leave a Reply