কবিতাঃ বড্ড ভালোবাসি তোমায় এক মুঠো রেশমি চুড়ি ছোট কালো একখান টিপের পাতা। আনবার জন্য কতই না সময় নিয়েছে, ব্যস্ততার তাড়ায় ভুলে যাওয়া পুরুষ আবার বলে বড্ড ভালোবাসি। যদি এমন
ইচ্ছে চলো চলো ঘুরে আসি, কুঁড়ে ঘরে নেচে আসি, সকলে মিলেমিশে ঘুরেফিরে ঘরে ফিরি! ঘর ঘর, কোথা পাবি, থাক তবে রাখ চাবি! আজ ঘরে না ফিরি! চল আজ গান করে,
ক্ষতিপূরণ মা আমি তো নেই, ওরা তোমাকে কি ক্ষতিপূরণ দিবে? ও মা, তুমি নেবে?? মা ওদের বলে দিও, তুমি বিচার ছাড়া আর কোন ক্ষতি পূরণ চাও না। মাগো, তুমি কষ্ট
ভালোবাসার দ্বিপ্রহর ক্যাম্পাস থেকে ফিরেই নিজের রুমে দরজা লক করে দেয় তুলি। ভীষণ কান্না করতে করতে থাকে মেয়েটা। আজকে শুভ্র কে ফার্মেসী ডিপার্টমেন্টের একটা মেয়ের সাথে দাঁত কেলিয়ে ঘুরতে দেখেছে
রক্তচোষা মানুষ রূপীদের দিন বদলে অতীতের স্মৃতি মুছে ফেলে সময়ে সময়ে বাপ–দাদার পরিচয় যায় ভুলে। দুর্নীতিবাজ নেতার সাথে সম্পর্ক গড়ে তুলে তৈরী করে পুঁজি তেলবাজি আর চাটুকারিতায় হারাম বক্ষণ রুজি।
বিদায়ী চিঠি নিদ্রাহীন কত রজনী নিলামে তুলে এক টুকরো নিদ্রা কিনেছি! মগজে অমিত উচ্ছাস— আঁখির কৃষ্ণশাপ মুক্ত হবে। সুদীর্ঘ বাসনা—স্বপ্নচারিণীর আনাগোনা! ছেড়ে আসা বর্তমানের মতোই— অস্পষ্ট,অমূলক শান্ত্বনা! উদগত উষায় নেত্র
যান্ত্রিকতা এই ‘শহর’ যান্ত্রিক— মানুষগুলো ভবের তান্ত্রিক। সাধক-তুখোর সাধনা;তবুও দিবস অন্তে চক্ষু মিলে না। আহারে সাধক!আহারে সাধনা! ‘নজর’—যন্ত্র–খুব তীক্ষ্ণ, সীমানার ওপারেও যায়-মাপা যায়। ‘প্রথম দর্শনেই ধর্ষণ’-জোরপূর্বক নয়, চলতে পথে সর্বদাই
ঊনিশ বছর ঊনিশের সেই তরতাজা ছেলেটি অচিরেই কেনো দুমড়ে মুচড়ে যায়? খরস্রোতা সেই হৃদপিন্ড কেনো মৃতপ্রায় নাম পায়! ঊনিশের সেই উৎসুক ছেলেটি হঠাৎ কেনো নিরাশ? শিরায় শিরায় বয়ে যায় বাতাস
আধুনিকতার ছোঁয়া নাকি প্রকৃতির নিয়ম? অনেক দিন পর গ্রামে আসলাম। সাধারণত শহর থেকে কেউ গ্রামে আসলে বন্ধুবান্ধব বা সিনিয়র জুনিয়র সবাই দেখা করতে আসে। আমিও সবার সাথে দেখা করতে
তুমি এসো সাগর শিকদার তুমি এসো— এক পারাবার অবহেলার বুকে প্রেম শিকারী ছোট্ট নাওয়ে লহরীর তালে ডুবে ভেসে। তুমি এসো— উপচে পড়া জল গড়িয়ে কেড়ে নাও সে ঘাতক অস্ত্র