“আমাদের কুহিন” বাবা-মায়ের সেই ছোট সন্তান আমাদের সেই কুহিন। ভাই-বোনের ভালবাসায় উদ্ভাসিত আমাদের সেই কুহিন। প্রাণবন্ত ও বিশাল মনের অধিকারী আমাদের সেই কুহিন। শৈশবের বন্ধুদের মাঝে আলোকিত আমাদের সেই কুহিন।
মনুষ্যত্বের মহামারী বাম হাতে খাতা,ডান হাতে কলম, কবিতাই হোক আহত সমাজের একমাত্র মলম। ছন্দে ছন্দে বেঁচে থাকুক মৃতপ্রায় চেতনা, কবিতার ভাষায় ফুটে উঠুক বিবেকের দৈন্যতা। অন্তরীক্ষের উর্ধ্বে ,ভূ-অতলে— আজব কত
একান্ত প্রয়োজনে একান্ত নিস্প্রয়োজনে তোমাকে জাগাতে আসিনি কাঁচা ঘুমে তুমি তো আমাকে জানো অতএব বিশ্বাস রাখতে পারো। এত রাতে কেউ বাড়ি ছেড়ে আসেনা শত্রুর ঘরে নিস্প্রয়োজনে একদিন ঝড়ের রাতে স্বপ্নের
কুমারী প্রেম (মৃত)🌿 হে জলরাশী আঁকাবাঁকা দীঘল হ্রদ প্রান খুলে আজ হাসো নেচে গেয়ে ছলছলিয়ে ধেয়ে বলো ধরনীকে “ভালবাসো”। আমার কুমারী প্রেম কেঁদে কেঁদে মরে গেছে না পেয়ে তোমার সাড়া।
সান্ত্বনা ওগো মা—চিন্তা করিস না! একদিন এই আঁধার ঘুচে যাবে মহামারীর ভয় চোখ থেকে মুছে যাবে দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে শ্বাস নিবি বুক ভরে। ওগো মা—ভাবিস না! তোর সন্তানেরা ফিরবে তোর কোলে
আলোর পথে তিমির দেখে পালিয়ে যাবে কোথায় ? তিমির বিহনে কি আলো উদিত হয় ধরায়? দীপ্তির প্রণেতা যদি দীপ্তি না জ্বালায়- দীপ্তির দেখা কিভাবে পাবে ধরায়? আসুক যতই আঁধার- আলোর
“ভালোবাসার প্রলাপ” কেমন হয়! যদি সারারাত এমন বর্ষণ মুখর থাকে? তুমি আর আমি বসে আছি নিঃসঙ্গ বর্ষার সাথে, খানিক বাদে শীতল হয়ে যাচ্ছ তুমি, তোমার ঐ থরো থরো কাঁপতে থাকা
কবিতাঃ বৃদ্ধাশ্রমে স্মৃতি ছেলের ছবি শ্রী জীবন কুমার সরকার অনেকটা দিন হলো বাবা, কেমন আছিস ওরে? সেইতো, বৃদ্ধাশ্রমে রেখে গেলি, মনে পড়ে কি আমারে? মনে না হলেও, সমস্যা নেই,
চোর সাগর শিকদার শুনেছি- সরকারের দেওয়া রিলিফ নাকি কারা করেছো চুরি? আচ্ছা ভাই,তোমরা তো চোর, তোমাদের কীসের বাহাদুরি? কে দিয়েছে ক্ষমতা তোমায়, কে দিয়েছে এই মহৎ দায়িত্ব, গরিবের ধন