শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ০৯:৫০ পূর্বাহ্ন
নোটিশ ::
বাংলাদেশ সারাবেলা ডটকমে আপনাদের স্বাগতম। সারাদেশের জেলা,উপজেলা ও বিশ্ববিদ্যালয়ে  প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে, আগ্রহীরা যোগাযোগ করুন - ০১৭৯৭-২৮১৪২৮ নাম্বারে
সংবাদ শিরোনাম ::
আটঘরিয়ার একাডেমিক সুপারভাইজারের বিদায় সংবর্ধনা চকরিয়ায় মহাসড়কে ব্যারিকেড দিয়ে গণ-ডাকাতি, গুলি বিনিময়, পুলিশসহ গুলিবিদ্ধ ২ পাবলিক ইউনিভার্সিটি স্টুডেন্টস অ্যাসোসিয়েশন অব ঝিনাইগাতী’র সভাপতি নাজমুল, সম্পাদক জিম পাথেয় এর সভাপতি মামুন, সম্পাদক শারীফুল ইসলাম “পহেলা বৈশাখ ও সাম্প্রদায়িক বিতর্ক “ ঈশ্বরদীর নওদাপাড়ায় ৪র্থ বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত ঈদের শুভেচ্ছা জানালো রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি সহস্রাধিক সাইটেশনের মাইলফলক স্পর্শ করলেন রবীন্দ্র উপাচার্য  ইদের পরেই বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের কমিটি হবে: শেখ ইনান প্রথম বর্ষে ভর্তিপরীক্ষা বিষয়ে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত মৌলবাদ জঙ্গিবাদ মূলোৎপাটন ও বুয়েটে ছাত্র রাজনীতির দাবিতে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের মানববন্ধন নোবিপ্রবির সঙ্গে যুক্তরাজ্যের নটিংহাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর যবিপ্রবিতে পিএইচডি সেমিনার ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ে সুশাসনের নিমিত্ত অংশীজনের সভা অনুষ্ঠিত  যশোরে সমরাস্ত্র প্রদর্শনীতে যবিপ্রবির শিক্ষার্থীরা সবুজ বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে তরুণদের ‘মিশন গ্রিন বাংলাদেশ’ ডিআইইউ’র ১০ শিক্ষার্থী বহিষ্কারের প্রতিবাদে নোবিপ্রবিতে মানববন্ধন  স্বাধীনতা দিবসে ইবির খালেদা জিয়া হলে আলোচনা সভা ও দোয়া   রবির কুড়িগ্রাম জেলা শিক্ষার্থী কল্যাণ সমিতির দায়িত্বে জ্বীম-মনির নানা আনুষ্ঠানিকতায় যবিপ্রবিতে মহান স্বাধীনতা দিবস উদযাপিত রবির বগুড়া জেলা শিক্ষার্থী কল্যাণ সমিতির দায়িত্বে সোয়েব-সমুদ্র রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ে মহান স্বাধীনতা দিবস উদযাপন  স্বাধীনতাকে নিয়ে ববি শিক্ষার্থীদের ভাবনা রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের হলগার্ডকে স্থানীয় যুবকের মারধর  ববিতে গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত

কে নেবে কার দায়! কে দিবে কার দায়! এ দুয়ের দোলাচলে অনেকেই হারিয়ে যায়

বাংলাদেশ সারাবেলা বিশেষ রিপোর্ট
  • আপডেট টাইম : মঙ্গলবার, ১৮ জানুয়ারী, ২০২২
  • ৩৮৫ ০০০ বার

কে নেবে কার দায়! কে দিবে কার দায়!

এ দুয়ের দোলাচলে অনেকেই হারিয়ে যায়।
বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মাঝে শৃঙ্খলা ও নিরাপত্তা বিধানের দায়িত্ব প্রধানত তার বিশ্ববিদ্যালয় ভাইস চ্যান্সেলর ,প্রক্টর , প্রক্টরিয়াল বডি,প্রভোস্ট, বিভাগীয় চেয়ারম্যান মহোদয়গণ, সর্বোপরি আমি মনে করি সকল শিক্ষকদের উপর ন্যস্ত থাকা উচিত। কেননা অনেক সময় আমরা বলে থাকি তোমরা তো আমাদের সন্তান তুল্য ,আর সন্তানের নিরাপত্তার দায়িত্ব তার অভিভাবকের উপরই বর্তায়? বিশেষ করে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্ষেত্রে দেখা যায়, বিভিন্ন ছাত্র সংগঠনের মধ্যকার দ্বন্দ্ব ও উত্তেজনা নিরসন বা নিয়ন্ত্রণেই প্রক্টরকে এবং প্রক্টরিয়াল বডি অধিকাংশ সময় ব্যস্ত থাকেন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় সে ক্ষেত্রে ভিন্ন।
সাম্প্রতিক সময়ে পরিলক্ষিত হচ্ছে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে কেমন যেন একটি অস্থির পরিবেশের সৃষ্টি হয়েছে? সাধারণ ছাত্রছাত্রীদের উপর অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসকগণ কেমন যেন তাদেরকে সন্তান হিসেবে মনে করছেন না! যার কিছু প্রমাণ ইদানিং বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম, অনলাইন পত্রপত্রিকায়, এমনকি জাতীয় মিডিয়াতেও, সর্বোপরি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে পর্যন্ত চলে গিয়েছে। অবস্থার পরিপ্রেক্ষিত পর্যালোচনা করলে সহজেই বোঝা যায় যে, এই পরিস্থিতি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এর দায় কোনোভাবেই এড়িয়ে যেতে পারে না।প্রক্টর ও প্রক্টরিয়াল বডির কাজ মোটেই সহজ কাজ নয় ,আবার দায়সারাও নয়। আমি মনে করি সমন্বয় থাকলে অনেক কিছুই সহজ হয়ে যায়। আর এ সমন্বয় হতে হবে নিজেদের মধ্যে, ছাত্র-ছাত্রীদের মাঝে এমনকি জাতীয় পর্যায়ের বিভিন্ন প্রশাসনিক দায়িত্বে যারা আছেন তাদের সাথেও। বশেমুরবিপ্রবির ১২ হাজার শিক্ষার্থীর নিরাপত্তার কাজে সহায়তার জন্য প্রত্যেক ফ্যাকাল্টির একজন সদস্য প্রক্টরিয়াল বডি তে থাকা জরুরি বলে আমি মনে করি। বিভিন্ন সময় দেখা যায় প্রক্টরদেরকে যথেষ্টই তোপের মুখে থাকতে হয় শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা বিধানের প্রশ্নে।
অনাকাঙ্ক্ষিত কোনো কিছু ঘটলেই প্রশাসনের ব্যর্থতার অভিযোগ ওঠে। আর আমাদের দেশে ব্যর্থতার দায় নিয়ে নিজে থেকে সরে দাঁড়ানোর সংস্কৃতি যেহেতু খুব একটা নেই সেহেতু যেকোনো পরিস্থিতিতেই সংশ্লিষ্ট বিষয়ে দায়িত্বপ্রাপ্তগহণ নিজেদের ভূমিকাকেই সঠিক বলে মনে করেন। ফলে প্রায়ই শিক্ষার্থীদের সাথে মনস্তাত্ত্বিক, এমনকি প্রকাশ্য দ্বন্দ্ব পরিলক্ষিত হয়। উদাহরণস্বরূপ জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে জুবায়ের হত্যার ঘটনায় প্রক্টরের পদত্যাগও তেমনি এক উদাহরণ। শিক্ষার্থীরা বলেছেন প্রক্টরিয়াল বডি ব্যর্থ তারা পদত্যাগ করুক। প্রক্টর বলেছেন -আমি কিছুই জানি না। যারা হত্যা করেছে তাদের বিরুদ্ধে তদন্ত হবে। বিচার করা হবে। আমি পদত্যাগ করবো কেন? তিনি নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ- এ বিষয়টি মানতে তার বড়ই প্রেস্টিজে বাঁধে। তিনি মানতে চান না, উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষও মানতে চায় না। শেষ অবধি ছাত্রদের মুখে গালাগাল শুনে, মান ইজ্জতের মাথা খেয়ে, তবেই তার অপসারণ হয়েছিল। আমি জানিনা কেন দায় নিবেন না অবশ্যই তাকে দায়ভার নিতে হবে এবং তিনি যদি অভিভাবক হয়ে থাকেন তবে অবশ্যই তাকে পদত্যাগ করা উচিত ছিল। কোন প্রকার আন্দোলন হওয়ার পূর্বেই। বিভিন্ন উদ্ভূত পরিস্থিতিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের বৃহত্তর স্বার্থে কোনো না কোনো শিক্ষককে এই দায়িত্ব কাঁধে নিতেই হয়। যে কোনো মহোদয়ের জন্য এটা এক চ্যালেঞ্জ। পদটি যে খুব বেশি সম্মানের তাও নয়। ৭৩’র অধ্যাদেশ অনুসারে প্রক্টরের পদমর্যাদা হল প্রোভোস্টদের চেয়েও নিচে। তবে কাজের পরিধি অনেক বেশি।একটি কারণে প্রক্টরকে মহান বলা যায়। ‘প্রক্টরের দায়িত্ব হলো সেই মহান দায়িত্ব যা পালন করতে গিয়ে ১৯৬৯-এর গণঅভ্যুত্থানে স্বৈরাচারী সরকারের পুলিশের গুলিতে শহীদ হয়েছিলেন ড. শামসুজ্জোহা। প্রক্টরিয়াল বডির যেকোনো শিক্ষক নিজেকে শহীদ ড. শামসুজ্জোহার উত্তরসূরী মনে করতেই পারেন।
ড. শামসুজ্জোহা ছিলেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর। ১৯৬৯ সালে ছাত্ররা সামরিক সরকারের বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়। সেদিন ছিল ১৮ ফেব্রুয়ারি। মিলিটারির আক্রমণ থেকে ছাত্রদের নিরাপদ করার জন্য তিনি গুলির সামনে নিজের বুক পেতে দিয়েছিলেন। বর্তমানে এমন শিক্ষকের উপস্থিতি আমাদের দেশে খুব কমই নজরে আসে।
সম্প্রতি সময়ে দেখা যাচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ছাত্র-রাজনীতির চেয়ে শিক্ষক-রাজনীতিই এখন বেশ চাঙ্গা। দীর্ঘদিন ধরে ছাত্র সংসদ নির্বাচন না থাকায় ক্যাম্পাসগুলোর ছাত্র-রাজনীতি এখন যাদুঘরে। কিন্তু শিক্ষকদের বিভিন্ন ফোরামের নির্বাচন চালু আছে। যেমন শিক্ষক সমিতি, সিনেট, সিন্ডিকেট, অর্থ কমিটি, ডিন ইত্যাদি (ভিসি নির্বাচন বাদে)। লাল, নীল, সাদা নানা দলের সহাবস্থানও (!) আছে বিভিন্ন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে। আপনারা নিজেরা হাতাহাতি আর মুখোমুখি করলেও অস্ত্র নিয়ে মারামারি করেন না। মাঝে মাঝে এর বিপরীতও কিছু দেখা যায়। তাদের হাতিয়ার হলো সাধারণ কোমলমতি শিক্ষার্থীরা। ছাত্রছাত্রীকে ব্যক্তিস্বার্থ উদ্ধারের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা কখনোই একটা সভ্য জাতি,বিশেষ করে শিক্ষক প্রতিনিধিদের বা ব্যক্তিগতভাবে শিক্ষক হিসেবে কাম্য নয়। কিন্তু কখনও প্রত্যক্ষ, কখনও পরোক্ষভাবে ছাত্র-ছাত্রীদের ব্যবহার করা হয় তার উদাহরণও দেখতে পাওয়া যায়। এক রঙের সঙ্গে অন্য রঙের দ্বন্দ্ব , সংঘাত , তীর্যক লেখালেখি প্রতিশোধ পরায়ন টকশো একবারে যে বিরল তাও নয়। স্বার্থসিদ্ধির জন্য পক্ষ-বিপক্ষের দ্বন্দ্বও মাঝে মাঝে পরিলক্ষিত হয়। ছোটখাটো কোনো ঘটনা ঘটেলেই কোনো না কোনো পক্ষের শিক্ষকগণের ক্লাস পরীক্ষা বর্জন মত নিকৃষ্ট সিদ্ধান্ত আমরা দেখতে পাই। মাঝখানে শাঁখের করাতে দ্বিখন্ডিত হয় শিক্ষার্থীদের জীবন। শিক্ষার্থীদের হাতে অস্ত্র তুলে দেওয়া আর হামলার নির্দেশ দেওয়া তো ‘অফ দা রেকর্ড ব্যাপার’, হতে পারে, সেটা কলমের অস্ত্রও ।প্রমাণ করা দায়। এসব জটিল রাজনীতির গ্যাঁড়াকলে গিনিপিগের মতো বিসর্জিত হয় ছাত্র-ছাত্রীদের ভবিষ্যৎ জীবন। শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তার জন্য সিনিয়র কোনো শিক্ষক প্রয়োজন হয় না। প্রক্টরিয়াল বড়ির আধিকাংশ শিক্ষকই জুনিয়র। আপত্তি নেই তাতে আমার। কথা হলো নিরাপত্তা কিংবা শৃঙ্খলা বিধান নিশ্চিত হচ্ছে কি না ।
 বিভিন্ন পরিস্থিতির আঘাতে ক্ষতবিক্ষত শিক্ষার্থীদেরকে হাসপাতালে নেয়া দায়িত্বপ্রাপ্তদের কাজ, নাকি আঘাতের আগেই প্রিয় শিক্ষার্থীদের রক্ষায় ড. শামসুজ্জোহার মতো নিজের বুক পেতে দেয়া তাদের দায়িত্ব? (আঘাতের সময় কাছে থাকলে হয়তো দিতেন বুক পেতে। কিন্তু আঘাতের পরেই কেবল ওনারা খবর পান।
বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের পূর্বের ইতিহাস থেকে আমরা অবলোকন করেছি যে কোনো বিশেষ ব্যক্তি যখন তার শিক্ষার্থীদের ওপর সন্ত্রাসী লেলিয়ে দেন তখন তিনি আর শিক্ষক থাকেন না, হয়ে যান এক বিবেকহীন পাষণ্ড। ৭৩’র অধ্যাদেশ শিক্ষকদের যে মর্যাদা দিয়েছে সে মর্যাদার ভার বহনের যোগ্যতা তো আর শিক্ষকরূপী ওই ব্যক্তি ও ব্যক্তিবর্গের থাকতে পারে না। তিনি অথবা তাহারা শহীদ ড. শামসুজ্জোহার সেই মহান দায়িত্বকে কলুষিত করেছেন।
গত কয়েকদিন ধরে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় দায়িত্বশীলদের কার্যক্রম থেকে জাতি কি শিক্ষা নিতে পারে?যারা জাতির ভবিষ্যৎ ,আমাদের সন্তানতুল্য শিক্ষার্থীগণ কি দিকনির্দেশনা গ্রহণ করবে?বিশ্ববিদ্যালয়টিতে দায়িত্ব নিয়েছেন নতুন এক ভিসি। সন্ত্রাসের রাজত্ব থেকে মুক্ত হবে বিশ্ববিদ্যালয় – এমন আশা অনেকেরই। আমিও আশাবাদী। ভিসি তার প্রথম ভাষণে বলেছেন, ছাত্র রাজনীতির বিকাশের কথা। ভিন্নমতের প্রতি সহনশীলতার কথা। ভিসির সঙ্গে দেখা করতে আসতে হলে নিরাপত্তার প্রশ্ন এসে যায়। নিরাপত্তা দিতে পেরেছেন কি তিনি? কার দায় কে নেবে? উপাচার্য মহোদয় এদের নিরাপত্তার দায়িত্ব ছাত্রদেরকে নিতে হবে সাথে সাথে উপাচার্য মহোদয় এবং প্রশাসনিক দায়িত্বে যারা থাকেন তাদের নিরাপত্তা ছাত্রদেরকে নিশ্চিত করতে হবে । তবেই না সুন্দরে এক শিক্ষার পরিবেশ সৃষ্টি হবে আমাদের ছাত্র-ছাত্রীরাও মানুষের মতো মানুষ হতে পারবে। পারস্পারিক শ্রদ্ধাবোধ এবং স্নেহশীল আচরণের মাধ্যমে অবসান হোক দায় দেওয়া আর দায় নেওয়ার পালা।সুন্দর পরিবেশ তৈরি হোক বাংলাদেশের সকল
স্কুল,কলেজ,বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য।
লেখকঃ আবুল বাশার রিপন খলিফা, 
সহকারী অধ্যাপক, ফার্মেসি বিভাগ, 
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়,গোপালগঞ্জ।

নিউজটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..